ক্ষমাহীন নক্ষত্রের আগুন-স্থানাঙ্ক

এখনও মাথা উঁচু করে তাঁর পোর্ট্রেটের সামনে দাঁড়ালে আমাদের মনে পড়ে— এক সাগর রক্ত সংগ্রাম সাঁতরে পেরিয়ে তবুও কী বিষণ্ন স্বাধীনতার সৈকত! এবং এখনও তাঁর চশমার কাঁচেই আমাদের পড়ে নিতে হয় মুক্তিযুদ্ধোত্তর সময়ের বিশ্বাস ও বিদ্রুপ; খুঁজে নিতে হয় বিজয় আর বিস্মৃতির অন্তবর্তী শব্দার্থ ও বাক্যরচনাসমূহ। তাঁর জীবনবৃত্তান্ত এ কারণেই নথিভুক্ত হয় আমাদের প্রজন্মের না-দেখা…

নক্ষত্রের তলে শুয়ে ঘুমায়েছে যে জন

শান্তি নিকেতনের বাতাসটা কেমন? ওখানকার বাতাসে কি রবীন্দ্রনাথ মিশে থাকেন? ওখানকার বৃষ্টিতে, কিংবা রোদের অ্যানাটমি জুড়ে কি রবিঠাকুরের নিবিড় বসত? রবীন্দ্রনাথ উপনিষদের দর্শনে সাহিত্যচর্চা করতেন। বোধ করি তিনি সে জন্যই বলে গিয়েছিলেন, ‘তোমারে যা দিয়েছিনু, তা তোমারি দান। গ্রহণ করেছো যতো, ঋণী ততো করেছো আমায়.. ..’। কবিগুরুর কোনো অভিযোগ ছিলো না কারও বিরুদ্ধে। তাই বুঝি…