নিখিলের লাশ ও রাষ্ট্রযন্ত্রের ভাঙা মেরুদণ্ড

নিখিল তালুকদারের পিতার নাম নীলকান্ত তালুকদার। কিন্তু নীলকান্ত তালুকদারের পিতার নাম আমরা জানি না, কিন্তু নিখিল তালুকদার নিশ্চয়ই তাঁর ঠাকুরদার নাম জানতেন। আমাদের পক্ষে সেই নামটি আর জেনে নেয়া সম্ভব নয়; উল্টো ঠিকুজি-কুষ্ঠিসমেত নিখিল তালুকদারকে এই মুহূর্তে মাটিচাপা দিতে পারলেই আমাদের স্বস্তিলাভ সম্ভব। আমাদের আরামদায়ক রাষ্ট্রীয় জীবনের আলুলায়িত রোজনামচায় নিখিল তালুকদার একটি অস্বস্তির নাম। বলছি…

বিভ্রমটা কোথায়- দৃষ্টিতে, চিন্তায় না নৈতিকতায়?

এক সুসময় আর দুঃসময় হাত ধরাধরি করে হাঁটছে। খটকা লাগলো? মনে হলো, এটা কী করে হয়? হয়, কখনও কখনও হয়। যখন পুড়ে যায় সবকিছু, বিধ্বস্ত হয় সভ্যতার নিটোল ভিত্তি, তখন বৃষ্টির স্রোতেই তা সবুজ হয় আবার, গড়ে ওঠে মানুষের আবাস। তখন কেউ কেউ স্বস্তিবোধ করেন, আবার কেউ কেই আছেন, ভাবেন- এ আবার বানের লক্ষণ নয়…

পুলিশ কবে মানুষ হবে?

“পুলিশ জনগণের বন্ধু”- কিন্তু বর্তমানে বিভিন্ন পত্রিকায় এবং টিভি চ্যানেলে বিরোধীদলের কর্মসূচীতে পুলিশের আক্রমণাত্মক ব্যবহার দেখে মনে হয়, পুলিশ যেনো চারদলীয় জোট সরকারের বন্ধু। বর্তমান সরকারের শাসনামলে যে কয়টি ন্যাক্কারজনক আর গণতন্ত্রবিরোধী ঘটনা ঘটেছে তার মধ্যে বিভিন্ন আন্দোলনে, বিভিন্ন সময়ে, বিরোধী দলের নেতা-কর্মীসহ সাধারণ জনগণের ওপর পুলিশের অকথ্য নির্যাতন আর অমানবিক লাঠিচার্জ একদিকে যেমন চারদলীয়…